Monday, January 16, 2017

যে গ্রামের মানুষ সবসময় নগ্ন থাকতে ভালোবাসে!

আমরা শুধু বস্ত্রহীন থাকি, এই যা!



বিশ্বে এমন একটি গ্রাম রয়েছে যেখানে আপনি নগ্ন হলেই মিলবে থাকার সুযোগ। ব্রিটেনের হার্টফোর্ডশায়ারে অবস্থিত স্পিলপ্লাজ নামে এই গ্রামে এমনই রীতি! কারণও আছে, ওই গ্রামে কেউ কাপড়ই পরে না। তাই সেখানে থাকতে চাইলে তাদের মতো করেই থাকতে হবে আপনাকে।

এখানকার অধিবাসীরা অবশ্য নগ্নতার মধ্যে অসভ্যতার কিছু দেখেন না। আর যেখানে ইউরোপ-আমেরিকার সামনের সারির সভ্য দেশগুলোর শিক্ষিতরা নগ্নতার দাবিতে আন্দোলন করছেন, রাস্তার মধ্যে কাপড় খুলে ব্যানার হাতে টিভি ক্যামেরার সামনে দাঁড়িয়ে যাচ্ছেন সেখানে ওই গ্রামবাসীকে অসভ্য বলার সুযোগই বা কোথায়? তারা তো নিজেদের মতো করে থাকছেন, কারো তো কোনও সমস্যা করছে না।

মজার ব্যাপার হচ্ছে, ওই গ্রামের মানুষ বেশ সচেতন ও শৌখিন। তারা গায়ে কাপড়ের কোন পোশাক না পরলেও রোদ থেকে চোখ বাঁচাতে সানগ্লাস ঠিকই ব্যবহার করেন। গলায় সোনার চেন, এমনকি আঙ্গুলে আংটিও পরেন শখ করে। গ্রামের ভেতর বেশ সমৃদ্ধ বারও আছে। শুধু পোশাকই নেই গায়ে।



এই গ্রামের বাসিন্দা ৮৫ বছর বয়সী ইছিয়ুট রিচার্ডসন জানিয়েছেন, আমি বুঝি না এটা নিয়ে এত হৈচৈ করার কি আছে। আমি তো অন্য গ্রামের সঙ্গে এই গ্রামের কোনো পার্থক্য দেখি না। ওরা যেভাবে জীবন ধারণ করে আমরাও সেইভাবে করি। সকালে ঘুম থেকে উঠি, দিনের কাজ শুরু করি, বাজারে যাই, পানশালায় যাই, দুধওয়ালা, পোষ্টম্যানরা আমাদের বাড়িতে আসে। সবই তো স্বাভাবিত, অস্বাভাবিক তো কিছু দেখি না। আমরা শুধু বস্ত্রহীন থাকি, এই যা!

৮০০ সন্তানের পিতা হয়েছেন তিনি!


নিঃসন্তানদের মুখে হাসি ফুটিয়ে যাচ্ছেন এই মহান পুরুষ

একটা সময় ছিল১৪-১৫ জন সন্তানের পিতা হতেন অনেক পুরুষই। কিন্তু তাই বলে ৮০০ ছেলে-মেয়ের পিতা হলেন তিনি! আপাতদৃষ্টিতে অসম্ভব এই কাজটি সম্ভব করে দেখিয়েছেন ব্রিটেনের সিমন ওয়াটসন নামে এক পুরুষ। তিনি দাবি করেন, প্রায় ৮০০ সন্তানের পিতা হয়েছেন তিনি।

তবে তার কথা যে একেবারে অযোক্তিক তাও নয়, যেহেতু তিনি পেশাদার স্পার্ম ডোনার। জানা যায়, যে সব নারীরা মা হতে চাইছেন। কিন্তু কোন পুরুষ সঙ্গীর কাছ থেকে পাচ্ছেন না উপযুক্ত সহযোগিতা। সে সব নারীদের বীর্য প্রদান করে গর্ভধারণে সহায়তা করাই হল সিমনের কাজ।


৪১ বছর বয়সি সিমন বিগত ১৬ বছর ধরে স্পার্ম ডোনারের কাজ করে আসছেন। সন্তানহীন নারীদের সন্তানাকাঙ্ক্ষা পূরণের মতো কোন মহৎ আদর্শ থেকে এই পেশায় তিনি আসেননি বলেও জানিয়েছেন সিমন। তিনি জানান, ২৫ বছর বয়সে যখন তিনি প্রথম এই কাজ শুরু করেন, তখন মূলত অর্থের আকর্ষণেই এসেছিলেন। তারপর এই কাজেই তার মন বসে যায়। বর্তমানে প্রায় চার হাজার টাকা বিক্রি হয় সিমনের এক বোতল বীর্য।

এখন সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমেও তিনি প্রসারিত করে যাচ্ছেন নিজের ব্যবসা। ইংল্যান্ডের বাইরে তাইওয়ান থেকে পোল্যান্ড, স্পেন থেকে আয়ারল্যান্ডে ছড়িয়ে পরেছে সিমনের বীর্য থেকে জন্ম নেওয়া সন্তানেরা।


তিনি জানান,সন্তানদের অধিকাংশকেই জীবনে কখনো নিজের চোখে দেখেননি তিনি। কিন্তু তাতে বা কী যায় আসে! নিঃসন্তানদের মুখে হাসি ফুটিয়ে যাচ্ছেন এই মহান পুরুষ। সূত্র: এবেলা।


পুরুষের আঙুলই বলে দেবে নারীদের প্রতি তার মনোভাব!


পুরুষের হাতের গড়ন দেখে জানা যাবে নারীদের প্রতি তার মনোভাব



অনেক সময় কোনও মানুষের বিভিন্ন শারীরিক বৈশিষ্ট্যের ভিত্তিতে তার ব্যক্তিত্ব, ভবিষ্যৎ বা অতীত ব্যাখ্যা করা হয়। একটি মানুষের মনোভাব, তার চিন্তা-ভাবনার ধরণ কিংবা স্বভাব তার শরীরের বিভিন্ন রেখায়, জন্ম দাগ কিংবা তিল বা আঁচিল ইত্যাদির মাধ্যমে প্রতিফলিত হয়। আজ জেনে নেওয়া যাক, একটি পুরুষের হাতের গড়ন দেখে কি করে জানা যাবে নারীদের প্রতি তার মনোভাব—

১. যেসব পুরুষের তর্জনীটি অন্যান্য আঙুলের চেয়ে লম্বা তারা সাধারণত ঝগড়ুটে প্রকৃতির হন। নারীদের প্রতি তাদের ব্যবহার হয় রূঢ় এবং হিংসাত্মক। এদের স্ত্রী বা সঙ্গিনীরা সাধারণত এদের শারীরিক ও মানসিক নির্যাতনের শিকার হন।

২. যেসব পুরুষের আঙুলের ডগা স্ফীত তারা অত্যন্ত গোপনীয়তা-প্রিয় হন। বহু কথাই তারা তাদের স্ত্রী বা সঙ্গিনীর কাছ থেকে গোপন রাখেন।

৩. যেসব পুরুষের হাতের তর্জনী ও অনামিকা অর্থাৎ প্রথম ও তৃতীয় আঙুলের দৈর্ঘ্য এক রকমের তাদের চরিত্রে বিশেষ কিছু গুণ থাকে যার জোরে অতি অল্প আয়াসে তারা নারীদের মন জয় করে নিতে পারেন। এরা নারীদের সঙ্গে খুবই বিনীত ও ভদ্রভাবে মেলামেশা করেন ও পরিকল্পিত ভাবে তাদের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ হয়ে ওঠেন। কিন্তু নারীদের কাছে যাওয়ার প্রকৃত উদ্দেশ্যটি এরা সুকৌশলে গোপন রাখেন।

৪. যাদের অনামিকা অর্থাৎ হাতের তৃতীয় আঙুলের দৈর্ঘ্য অন্যান্য আঙুলের চেয়ে বেশি, তারা সাধারণত উগ্র স্বভাবের হন। এদের দাম্পত্য জীবন বা প্রেম জীবন একেবারেই সুখের হয় না। এবং এদের স্ত্রী বা প্রেমিকারা কখনওই শান্তি পান না।

৫. যেসব পুরুষের আঙুলের গাঁটের উপরের অংশে ঘন পুরু লোম থাকে তাদের নারী-ভাগ্য অপেক্ষাকৃত খারাপ হয়। অনেক সময়েই উপযুক্ত সঙ্গিনী পাওয়ার জন্য অনেক বেশি বয়স পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হয় তাঁদের।

৬. যেসব পুরুষের হাতের আঙুল সরু ও লম্বা তারা নারীদের বিষয়ে অত্যন্ত ভাগ্যবান। এরা সহজেই নিজেদের উপযুক্ত সঙ্গিনীকে খুঁজে পান এবং তার সঙ্গে সুখী জীবনযাপন করেন।












এই তরুণীর তিন পা!

 তিন পেয়ে তরুণীকে দেখেই অবাক নেটদুনিয়া



আজাকাল কত কিছুই তো ভাইরাল হয় ইন্টারনেটে। যদিও সব কিছু সবার নজরেও তেমন পড়ে না। তবে গত বছরে ইন্টারনেটে ভাইরাল হয়ে যাওয়া বহু ছবি বেশ কিছু মানুষের ভাগ্য বদলে দিয়েছিল। যেমন পাকিস্তানের সেই নীল চোখের চা বিক্রেতা বা নেপালের সেই সুন্দরী তরকারিওয়ালি। নতুন বছরেও এমন ছবি ভাইরাল হল ইন্টারনেটে। নতুন বছরে প্রথম ইন্টারনেটে ঝড় তোলা ছবিটি একটি সুন্দরী মেয়ের। তবে তার সৌন্দর্য রাতারাতি তাকে নেটদুনিয়ায় বিখ্যাত করে তোলেনি। বরং তার ভাইরাল হয়ে যাওয়া ছবিটি দেখে প্রশ্ন জাগছে তার পা কয়টি?আপাতদৃষ্টিতে ছবিটি দেখে মনে হচ্ছে তরুণীর পায়ের সংখ্যা বোধ হয় তিনটি। আর এই তিন পেয়ে তরুণীকে দেখেই অবাক নেটদুনিয়া। এমন আশ্চর্য ছবির দিকে প্রায় মিনিট খানেক তাকিয়ে থাকলে বোঝা যায়, আসলে তরুণীর পা দুটোই। তবে ছবি তোলার সময় তিনি কেবল মাটির ফুলদানি সঙ্গে নিয়েছেন। যাকে দেখে হুবহু তৃতীয় পায়ের মতো মনে হচ্ছে।

হানিমুনকে কেন 'হানিমুন' বলা হয়!


হুন রাজা অ্যাটিলার সময় থেকে এ প্রথা চালু ছিল

চার হাত এক হওয়া পর্যন্ত ঠিকই আছে। কিন্তু গোলমাল বাঁধালো 'হানিমুন'। বিয়ের পর নবদম্পতির বেড়াতে যাওয়াকে এ শব্দ দিয়ে বর্ণনা করা হয়। কিন্তু বেড়ানো বললেই বা কী দোষ ছিল? নবদম্পতির বেড়ানোর মধ্যে এই হানি (মধু) আর মুন (চাঁদ) কোথা থেকে উড়ে এসে জুড়ে বসলো তা নিয়ে গবেষণাও কম হয়নি।

তেমনই কয়েকটি ব্যাখ্যা এখানো আলোচনা করা হয়েছে। বলা হয়ে থাকে, 'হানিমুন' শব্দের উৎস ব্যাবিলনে। প্রাচীন ব্যাবিলনে বিয়ের পরে পাত্রীর বাবা পাত্রকে মধু দিয়ে তৈরি এক প্রকার মদ দিতেন। এই মদ থেকেই 'হানি' এসেছে। ব্যাবিলনের ক্যালেন্ডার ছিল চাঁদ। সেখান থেকে 'মুন' এসে থাকতে পারে বলে মনে করা হয়। কেউ কেউ বলেন, গোড়ায় নাকি ব্যাবিলনে বিয়ের পরের মাসটিকে 'হানি মান্থ' বলা হত। সেখান থেকে ক্রমশ 'হানিমুন'।

আর একটি ব্যাখ্যায় বলা হয়, বিয়ের পরে একমাস প্রতিদিন একপাত্র করে মধু দিয়ে তৈরি মদ খেতে হত নবদম্পতিকে। হুন রাজা অ্যাটিলার সময় থেকে এ প্রথা চালু ছিল। সেখান থেকেই...।



অপর ব্যাখ্যায় বলা হয়, 'মুন' শব্দটির সঙ্গে ঋতুচক্রের যোগ রয়েছে। বলা বাহুল্য, গোটা ব্যাখ্যাটির সঙ্গে যৌনতা ওতপ্রোতভাবে জড়িত। এর সঙ্গে 'হানি' বা মধু জুড়ে দেয়া হয়েছিল এটা বোঝাতে যে, বিয়ের পর সব সময় কিন্তু একইরকম সুখের না-ও হতে পারে!

Friday, January 6, 2017

হঠাৎ কুকুর তাড়া করলে কী করবেন, জেনে রাখুন

 কুকুর তাড়া করলে ঘুরে দাঁড়ান

রাস্তাঘাটে কুকুরের তাড়া খাননি এমন মানুষ খুব কমই রয়েছেন। হঠাৎ কুকুর তাড়া করলে কী করা উচিত সে বিষয়ে অনেকেরই কিছু জানা নেই।
ফলে কুকুরের তাড়ায় মারাত্মক পরিস্থিতির মুখে পড়তে হয়। এ লেখায় জেনে নিন হঠাৎ কুকুর তাড়া করলে কী করবেন। 
১. ভয় পাবেন না
কুকুরের মতো প্রাণীদের বুদ্ধি আপনার ধারণার চেয়েও বেশি। তারা সর্বদা বুঝতে পারে, কে তাদের দেখে ভয় পাচ্ছে। আর যারা ভয় পেয়ে পালানোর চেষ্টা করে, তাদের বেশি করে তাড়া করে এরা। তাই ভয় পাওয়া যাবে না কোনোভাবেই। তাই কুকুর তাড়া করলে ঘুরে দাঁড়ান। উল্টো হুমকি দিন। আপনি যদি পালানোর চেষ্টা করেন তাহলে পরিস্থিতি মারাত্মক হয়ে উঠতে পারে। 
২. থেমে যান, ধীরে হাঁটুন
হাঁটার সময় যদি আশপাশ থেকে কুকুর আপনার দিকে তেড়ে আসতে থাকে তাহলে দাঁড়িয়ে যান কিংবা হাঁটার গতি ধীর করুন। তাকে বোঝান যে, আপনি ভয়ে পালাচ্ছেন না। 
৩. সরাসরি তাকাবেন না
কুকুরের চোখের দিকে সরাসরি তাকাবেন না। এতে কিছু কুকুর আগ্রাসী হয়ে ওঠে। তারা আপনাকে হুমকি মনে করতে পারে। তাই তাকে পাত্তা না দিয়ে আস্তে করে হেঁটে পার হয়ে আসুন। 
৪. মনোযোগ ঘুরিয়ে দিন
কুকুরকে অন্য কোনো জিনিস দিয়ে মনোযোগ ঘুরিয়ে দিন। এতে আপনাকে বাদ দিয়ে এটি অন্য কোনো বিষয়ে মনোযোগী হবে। যেমন আপনার কাছে যদি খালি বোতল বা এ ধরনের বাতিল কোনো জিনিস থাকে তাহলে তা দিয়ে দিন। বিপদে পড়লে প্রয়োজনে জুতাও দিয়ে দিতে পারেন। এতে সে জিনিসটির দিকে মনোযোগী হবে কুকুর। 
৫. ফিরে যেতে বলুন
কুকুর যদি আপনার দিকে আগ্রাসী হয়ে আসতে থাকে তাহলে ভয় পাবেন না। আপনি কুকুরটির মালিক হলে যা করতেন, তাই করুন। এর দিকে আদেশের সুরে বলুন- ফিরে যেতে। কিংবা অন্য কোনো দিকে যাওয়ার নির্দেশ করুন। 
--ব্রাইট সাইড অবলম্বনে ওমর শরীফ পল্লব


Monday, January 2, 2017

যে কথাগুলো সন্তানকে কখনোই বলবেন না

কী কথা সন্তানকে বলবেন, কী বলবেন না



মা-বাবাদেরও কিছু বিষয় মেনে চলতে হয়, যেমনটা নিয়ম মানে সন্তানেরা। কী কথা সন্তানকে বলবেন, কী বলবেন না, তা বুঝতে হবে। আপনার একটা ছোট কথাই হয়তো সন্তানের মনটা খারাপ করে দেবে। কিছু কথা আছে, যা বলা উচিত নয়। পড়ুন সেগুলোই।


কান্না করা যাবে না

ধরা যাক, ক্লাসে একটা পেনসিল বা খাতা হারিয়ে ফেলেছে সন্তান। আর অমনি কাঁদতে শুরু করল। মা-বাবা হিসেবে হয়তো আপনার বিরক্ত লাগতে পারে। একে তো হারিয়েছে, তার ওপর আবার কান্না করছে। কান্না বন্ধ করার জন্য ধমক দিলেন। এটি করা যাবে না। সন্তানের মনের ওপর ব্যাপক প্রভাব ফেলে বিষয়টি। তার আবেগ-অনুভূতি প্রকাশের ধরন অন্য রকম হবে, সেটাই স্বাভাবিক ধরে নিতে হবে।

ওর মতো কেন হতে পারছ না?

মা-বাবাদের মধ্যে সন্তানকে অন্যের সঙ্গে তুলনা করার একটা স্বাভাবিক প্রবণতা থাকে। এ কারণে অনেক সন্তান আত্মবিশ্বাসহীনতায় ভোগে। নিজের ওপর আস্থা পায় না। তাই বাইরের কারও সঙ্গে তো নয়ই, এমনকি নিজের বাকি সন্তানদের সঙ্গেও তুলনা করবেন না। সন্তানকে উৎসাহ দিতে হবে। ইতিবাচক কথা বলতে হবে।

তুমি তো এমনই

একেক শিশু একেক রকম হবে, এটা মেনে নিন। কোনো শিশু লাজুক, কেউ চঞ্চল। কেউ কেউ শুধু মা-বাবার কথামতো চলবে। আপনার সন্তান কোন ধরনের, সেটি আপনাকে বুঝতে হবে। আপনার আচরণও হতে হবে সে অনুযায়ী। ‘তুমি এমন কেন?’—সন্তানকে এটা না বলে তাকে বোঝার চেষ্টা করুন।

ভয় দেখানো যাবে না

‘আসুক আগে বাবা, তখন বুঝবে মজা!’—সন্তানেরা দুষ্টুমি করলে সাধারণত ভয় দেখানোর চেষ্টা করেন মায়েরা। এর ফলে বাবা বা মাকেই সন্তানের সামনে নেতিবাচকভাবে উপস্থাপন করা হয়। এতে মা-বাবাকে নিয়ে সন্তানের মনে বিরূপ প্রভাব পড়তে পারে। ভয়ভীতি দেখিয়ে ভালো কিছু হয় না।

হতাশ হবেন না

সন্তান যদি আপনার মতো সব পারত, সব বুঝত, তাহলে তো হয়েই যেত। কোনো সমস্যাই হতো না। বড়রাই কত ভুল করে ফেলি, সেখানে সন্তানের ছোট ছোট ভুল মা-বাবারা মেনে নিতে পারেন না। হতাশ হয়ে যান। এই হতাশা সন্তানের মধ্যে সংক্রমিত হয়। নিজেদেরও বোঝান, এবার ও পারেনি, পরেরবার নিশ্চয় পারবে। সন্তানকেও তা-ই বোঝান। ভুল করলে এমন ভুল যেন আর কখনো না হয়, এদিকেও খেয়াল রাখতে হবে।



সূত্র: ফেমিনা, ফ্যামিলি ম্যাগাজিন